Dear friends, here i have written some bangla love letter, valobashar chithi, premer chithi for all of you. These letters are collected from my some friends who are really know how to write a bangla love letter to a real lover. If you think, you will give a bangla love letter to your lover, than you can follow these letters from her, and i am sure your letter will mostly like you your lover. here all word used with imotion, reality and fun. bangla love letter
Bangla love letter :
প্রাণের প্রিয়তম আরিফ,
চিঠির শুরুতে তোমার প্রতি রইলো আমার প্রাণডালা শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। হবু শাশুড়ির প্রতি রইলো সালাম। প্রবাসী শ্বশুরের জন্যে রইলো আমার দোয়া। দেবর ও ননদের জন্যে রইলো একটি করে আদর। আর তোমার জন্যে রইলো ১০১ টি চুমো।
আশিক, তুমি বলেছো তোমার কিছুই নেই। তুমি আমার যোগ্য নও। না আশিক এ তুমি মিথ্যে বলছো। বরং বলতে পারো আমি তোমার যোগ্য নই। তোমার মতো সুন্দর মনের একটি ছেলেকে ভালোবাসতে পেরে আমি ধন্য। আমার তো রূপ, যৌবন, মন, কিছুই নেই। অথচো তোমার সবই আছে। আছে টগবগে যৌবন ও সুন্দর একটি মন। যা দিয়ে তুমি আমাকে ভালোবাসো। তুমি একদিন বলেছিলে যে, কলেজের ছেলে মেয়েরা হাত ধরাধরি করে আড্ডা দেয়। মজার মজার রোমান্টিক প্রেমালোচনা করে। সেগুলো দেখে তোমার খুব ইচ্ছে হয় তাদের মতো আমাকে নিয়ে আড্ডা দিতে। ইচ্ছে মতো প্রেম করতে। তাই না?
আশিক লক্ষিটি আমার। প্লিজ তুমি তাদের এসব দৃশ্য দেখোনা। আমাদের এখন তাদের মতো প্রেম করার সময় নয়। এখন তোমাকে ভালো করে লেখাপড়া করতে হবে। দেখো আশিক আমি তোমার সাথে অভদ্র প্রেম করবোনা। এভাবে সবার চোখের সামনে যারা প্রেম করে বেড়ায় তাদেরকে লোকে অভদ্র বলে। আমরা এমন প্রেম করবো যা দেখে কেউ ছিঃ বলতে না পারে। লোকে আমাদের প্রেমের কথা শুনে যেনো খোদার কাছে প্রার্থনা করে, ‘হে খোদা তুমি তাদের মিলন ঘটিয়ে দাও।’ আশিক তুমি হয়তো আমার সাথে একমত হয়ে বলবে, আমরা এমন প্রেম করবোনা যা আমাদের বিপদ ডেকে আনে।
জানো আশিক, গত কাল রাতে তোমাকে নিয়ে একটা রোমান্টিক স্বপ্ন দেখিছি। এ পর্যন্ত এমন স্বপ্ন আর কখনো দেখিনি। আমার কিন্তু স্বপ্নের কথা বলতে লজ্জা করছে। নাহ্ এখন বলবোনা। একি! তুমি দেখি রাগ করে আছো। ঠিক আছে বাবা রাগ করোনা। এখনই বলছি শোন।
একদিন আমরা দু’জন পালিয়ে গিয়ে বিয়ে করলাম। বাসর রাত কাটানোর জন্যে দু’জনেই চিন্তায় পড়ে গেলাম। কিছুক্ষণ পর তুমি বললে, চলো আবাসিক হোটেলে যাই। সেখানে রাত কাটানো যাবে। তোমার কথানুযায়ী ঢাকা এসে আমরা এক হোটেলে উঠলাম। তুমি খাবার নিয়ে এলে তা দু’জনে ভাগ করে খেলাম। কিছুক্ষণ টিভি দেখার পর দু’জনে এক বিছানায় শুয়ে পড়লাম। তখন তুমি লাইট নিভিয়ে দিয়ে ডিম লাইট জ্বালালে। কিছুক্ষণ দু’জনে দু’পাশে শুয়ে রইলাম। কিন্তু কেউ কাউকে স্পর্শ করিনি। অনেক্ষণ পর তোমার ডান হাত আমার বুকের উপর পড়লো। এই প্রথম তোমার হাতের পরশ পেয়ে আমার শরীর শির শির করে উঠলো। আমার কিন্তু খুব ভালো লাগছিলো। জানিনা তোমার কেমন লাগছিলো। তারপরও লজ্জায় তোমার হাত খানা সরিয়ে দিলাম। কিছুক্ষণ পর আবার তোমার হাতখানা আমার বুকের উপর রাখলে। তখন আমার সারা শরীর রোমঞ্চিত হয়ে উঠলো। দেহের প্রতিটি ভাজে ভাজে অদ্ভুদ এক শিহরণ জেগে উঠলো।… না আশিক আজ আর লিখতে পারবোনা। লজ্জায় আমার মুখ লাল হয়ে যাচ্ছে। আজ আসি। পরে আবার কথা হবে। লক্ষিèটি ভালো থেকো।
ইতি
তোমার প্রাণের প্রিয়তমা নিরজনা
Valobashar chithi :
বালক শোনো,
বালিকার প্রথম প্রেমের মতন সর্বনাশা আর কিছু নাই।বালিকা আজীবন তাতে পোড়ে। জানো আমি কখনো তোমাকে দাবী করতে চাইনি।চাইনি পড়ে পাওয়া তোমাকে আঁচলে গেঁরো বেধে ঘুরাতে।খুব নীরবে তোমাকে বুঝতে চেয়েছিলাম।চেয়েছিলাম তোমার ছোট ছোট আনন্দের সাথে নিজের দুষ্টুমিগুলো ভাগ করে নিতে। জানো আমি খুব অবুঝ হতে চেয়েছিলাম,তুমি আমাকে শাসন করবে,বুঝিয়ে বলবে কোথায় ভুল করেছি।আমি কিন্তু এতটুকুও রাগ করতাম না।না বলা অভিমানগুলো বুঝে নিয়ে তা আসতে ভাঙাতে এক গুচ্ছ দোলনচাঁপার সুবাসে। জানোই তো আমি খুব চাপা স্বভাবের,স্বভাবত দুরন্তপনার পেছনে আমার একটা ভাবুক মুখচোরা কিশোরী লুকিয়ে ছিল।যে তোমাকে ভালবেসেছিল,কিন্তু মুখ ফুটে আদৌ বলত কিনা কে জানে। জানোই তো ঘরে সবসময়ই দু-একটা ইঁদুর থাকে,আমার ভাবের ঘরের গোপন খবর যখন তুমি পেলে, তখন সে কী তোমার বিস্ময় ! তুমি ভাবতেই পারো নি আমি তোমার প্রেমে পড়েছিলাম,যখন জানলে তখন বললে মেরে ফেলো আমাকে,গজিয়ে উঠা প্রেমকে দুহাতে দলে মুচড়ে ছুড়ে ফেললে আস্তাকুড়ে।তারপর বললে ‘শোনো বালিকা আমি জানি পারবে তুমি ভুলে যেতে আমাকে’। হায় ! কত ভুলই না তুমি জানতে…
আমার মন খারপের আকাশে রাতপাখির ডানা ঝাপটানোতে,অলস দুপুরের নীল আকাশটাতে,সকালের মিষ্টি আদুরে রোদটাতে তোমাকে খুঁজে নিতে আমার কোন সমস্যাই হয়নি। আমি তোমার কাছে যা চেয়েছিলাম; তা ঐ আকাশের কাছে খুঁজে নিতে শিখে গেছি।নির্বাক মূক ঐ বিশাল আকাশটাই আমার বন্ধু।ও কথা না বলতে পারলে কি হয়েছে,খুব ভাল আঁকতে পারে। শোনো আমি কাউকে মারতে শিখিনি।তোমার মতন খুনে তো আমি নই।যদি পারতাম সেদিন সন্ধ্যায়ই তোমাকে আমি মেরে ফেলে মত্স্যগন্ধ্যা সেই নারীর মতন নতুন এক জীবন শুরু করতে পারতাম। কিন্তু বেহুলার মতন আমি জাতিস্মর।গাঙুরের জলে ঘুঙুর পায়ে আমি একাই জল ছিটাবো,কিশোরের ছেঁড়া সাদা পালে বিষণ্ণ চিলের মতন উড়ে উড়ে হৃদয় খুড়ে বেদনার স্মৃতি জাগানিয়া মালা গাথব। আমার অতীতই আমার সোমরস।তাই আমার হেমলক। নীলকন্ঠের বেদনা আমি বুঝি,কিন্তু বিভূতিকে আমি দু চোখে দেখতে পারিনা।
-ইতি
আমাকে নাহয় মাধুকরী নামেই চিনো!!!
ভালোবাসার চিঠি :
প্রিয় রুদ্র,
আজকাল আবারও তোর পাগলামিগুলোকে খুব মিস করছি! রোদ্দুর দুপুরে তরুছায়ার তলে হাতে হাত রেখে রক্তিম মুখে আড়ষ্ট হয়ে পাশাপাশি বসে থাকা সেই তোকে খুব মিস করছি। অলিতে-গলিতে যেতে যেতে রিকশায় পাশাপাশি বসে তোর মিষ্টি মিষ্টি দুষ্ট দুষ্ট কথার ফুলঝুরি গুলোকেও মিস করছি। তোর সাথে কাটানো প্রতিটা মুহুর্ত, প্রতিটা ক্ষণের কথা রোমন্থন করছি! রোমন্থনে এখনও সেই আগের আলোড়ন জাগে, ঠোঁটে-চোখে অপ্রতিভ হাসির সঞ্চার হয়! মাঝে মাঝে একা একা এধরনের ছোটখাট ঘটনা বড্ড অপ্রস্তুত করে ফেলে। তবুও সামলে নিতে পারি না। একা থাকার প্রতিটা মুহুর্তে ফিরে ফিরে শুধু তোকেই ভাবি, তোর স্মৃতি রোমন্থন করি!
কেন বদলে গেলি? পারতি না আগের মতো থাকতে? পারতি না শুধু আমার হয়ে থাকতে? তোর কথা ভেবে ভেবে এই বুকে অভিমান জমে উঠে, অবাধ্য অশ্রুরা বাঁধভাঙা স্রোতে কপোল দুটোকেকে ভিজিয়ে দেয়, ছিন্ন-বিচ্ছিন্ন স্বপ্নরা নিশ্চুপ হাহাকারে হৃদয়টাকে চূর্ণ-বিচূর্ণ করে দেয়! তারপরও তোকে ভুলতে পারি না, পারি না তোকে এড়িয়ে যেতে। শুধু পারি তোর দেওয়া কষ্টগুলোকে নিরবে সয়ে যেতে! তোর উপস্থিতি এখন আর ছেলেমানুষী উল্লাসে আমাকে ভাসিয়ে দেয় না, বরং অনেক বেশি নিশ্চুপ করে দেয়! বিরহী মূর্ছনা ব্যাকুল হৃদয়টাকে আরো ব্যাকুল করে দেয়! কিন্তু প্রকাশ করতে পারি না। আমার কষ্টগুলো তোর সুখের কারণ হোক তা আমি চাই না! তাই তো ভালো থাকার অভিনয় করে যাচ্ছি তোর সামনে! জানি এই নিখুঁত অভিনয়টুকু তুই ধরতে পারিস না। মনে মনে তাই খুব পুড়ছিস, তাই না? তোর দেওয়া কষ্টগুলো আমাকে ব্যথিত করে না, এটা তুই মেনে নিতে পারছিস না, তাই না??
অথর্ব কোথাকার! পাওয়া, না পাওয়ার হিসাব-নিকাশ তো আমি তোর সাথে করতে চাইনি! সর্বস্ব দিয়ে, সর্বান্তকরণে শুধু চেয়েছিলাম তোকে সুখী করতে, তোকে সারাজীবন ধরে ভালবাসতে! জানি ভুল করেছিলাম। আসলে অথর্ব তুই না, বরং আমি। যে কিনা ভুল করে সেই ভুলের মাশুল দিতে দিতে আবার ভুল করার ইচ্ছায় ব্যাকুল হয়ে উঠে!! আজও তোর স্মৃতি ঘেরা জায়গাগুলোতে দুর্নিবার আকর্ষণে ছুটে যায় আর রোমন্থন করি ফেলে আসা স্মৃতিগুলোকে! না পারি তোর কাছে ছুটে যেতে, না পারি তোকে ভুলে যেতে! ফিরে যাওয়ার পথ তুই বন্ধ করে দিয়েছিস। ভালোই করেছিস। চরিত্রহীন মানুষকে ভেবে সারাজীবন কষ্ট পাওয়া ভাল! কিন্তু তার সাথে থেকে থেকে যে অবর্ণনীয় অমানসিক অতুলনীয় কষ্টের হৃদয়ানুভতির ইতিহাস রচিত হতে পারে সেটা মেনে নেয়া অসম্ভব! তোকে অজস্র ধন্যবাদ! তুই আমাকে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করার ব্যর্থ প্রচেষ্টা চালাতে প্ররোচিত করিসনি!
এতো কিছুর পরও একটা ছোট অনুরোধ করতে ইচ্ছে করছে! আচ্ছা, তুই আবার আগের সেই তুইটি হতে পারলে আমার কাছে ফিরে আসবি? আমি হাজার বছরের প্রতীক্ষার প্রস্তুতি নিয়ে অপেক্ষায় আছি!
ইতি
……
লিখেছেন__Eshita Julia
Bangla best love letter :
প্রিয়তম জয়,
ওগো আমার প্রাণের প্রিয়তমা ।শুরুতে তোমাকে জানাই বকুল ফুলের শূভেচ্ছা ।আশা করি তা গ্রহন করবে ।আমি প্রথম দেখাতেই তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি ।সত্যিই তোমাকে ভালবেসে ফেলেছি আর ভালবেসে যাব জীবনের শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগের পূর্ব পর্যন্ত ।একথা তুমি বিশ্বাস কর বা আর না কর ।এতে আমার কোন যায় আসে না ।আমি জানি জোর করে ভালবাসা হয় না, ভালবাসা শুধু মন দিয়ে অনুভব করতে হয় ।সে ক্ষেত্রে ভাষার কোন প্রয়োজন হয় না ।তার পরেও লিখে প্রকাশ করছি তোমার কাছে আমার ভালবাসাকে ।আর প্রেমের ক্ষেত্রে আমি সমান অধিকারে বিশ্বাসি ।তুমি আমার প্রথম, আর তোমাকেই শেষ বলে এ হৃদয়ে স্থান দিয়েছি, জানিনা পত্র কিভাবে লিখতে হয় অশান্ত পৃথিবীর বুকে আমার এমন মানুষের অভাব হয়নি ।
যা তোমাকে প্রথম দৃষ্টিতেই হৃদয়ে আপন করে নিয়েছি । কিছুদিনে পরিচয় মাএ তোমার উপর বিশ্বাস স্থাপন করে গভীর ভাবে ভালবেসে ফেলেছি তোমাকে, তুমি আমাকে ফিরিয়ে দিওনা , তুমি আমার প্রেম ভালবাসাকে ব্যার্থ হতে দিওনা ।আর তুমি যদি আমার ভালবাসাকে প্রত্যাখান কর তাহলে এই ব্যার্থ জীবনের জন্য একমাএ দায়ী তুমি ।প্রেমে করেছে রাজা ভিখারী, ওরা প্রেমের কারনে হয়েছে বৈরাগী । প্রেম ধর্ম বা জাতকে বিচার করে হয়না । তাই আমি চাই আমার প্রতি তোমার সেচ্ছায় প্রেমের সম্বধনা । তোমার আচার ব্যবহার আমাকে মহনীয় করে তুলেছে ।তাই তোমাকে ভালবাসি ।তুমি না চাইলে আমি তোমাকে অভিসাপ দেবনা ।শুধু আমার হৃদয়ের দরজা খুলে রেখেছি একান্ত ভাবে পাওয়ার আশায় সর্বক্ষণ যেন তোমাকেই নিয়ে ভাবতেই ভাল লাগে ।
যখন ভাবি তখন আমার শরীলের সমস্ত শিরা উপশিরা বাজতে থাকে হয়তো তোমার প্রতি আমার ভালবাসার কোন খাদ নেই ।তাই তোমাকে ভেবে নিজেকে আর ধরে রাখতে পারছিন ।ভবিষ্যতে ও কি হবে জানিনা, তোমাকে নিয়ে যখন ভাবি তখন মনে হয় তুমি আমার পাশেই আছ ।তোমার সেই অপলক চাহনী ,মুখ ভরা মিষ্টি হাসি ,আর তোমার চঞ্চলতা বার বার আমার হৃদয়ে স্পষ্ট ভেসে ওঠে ।তোমাকে ছাড়া কিছু ভাবতে পারিনা,আমার চিন্তা চেতনা সে তোমাকে ঘিরে ।আমার জীবন যাত্রার একমাত্র সাথী তুমি ।আরো কত কিছু বলতে চাই এ হৃদয় মুখের ভাষা হৃদয়ের কাঁন্না শুধু তোমার জন্যে । ভাল থেকো সুখে থেকো ,বিদায় নিবার আগে তোমার সুখি জীবন কামনা করে, আজকের মত এখানেই রাখলাম ।
তোমার উওরের আশাই রৈলাম।
I Love you my Baby ❤️
Bangla prio nahar love letter