এখানে কিছু বাংলা প্রেমের চিঠি বা ভালোবাসার রোম্যান্টিক চিঠি দেয়া হয়েছে । এই প্রেমের চিঠি গুলো আশাকরি আপনাদের ভালো লাগবে, আর আমাদের কমেন্ট করে জানান কেমন চিঠি আপনাদের দরকার, তাহলে আমরা পরবর্তীতে আরো কিছু সুন্দর সুন্দর প্রেম পত্র এখানে দেবো ।
প্রেমের চিঠি :
“প্রিয়া আমার প্রিয়া
শুনো মনোযোগ দিয়া
আমার সাথে খেলছো তুমি সর্বনাশা খেলা
অন্যের সাথে বিয়ে হলে বুঝবে এর জালা ।
প্রিয়া আমার প্রিয়া
জানি তোমার পরিবার করছে বাড়াবাড়ি
এ কারনে সিদ্ধান্ত নাও অতি তাড়াতাড়ি ।
প্রিয়া আমার প্রিয়া
দিও না আমায় কস্ট
তোমার আমার সুন্দর ভবিষ্যত হয়ে যাবে নষ্ট ।
বিশ্বাস থেকে হয় ভালবাসার জন্ম
প্রিয়া তুমি বুঝলেনা ভালবাসার মর্ম ।
প্রিয়া , ইতি তোমার হিয়া ”
কষ্টের প্রেম পত্র:
প্রিয় অস্পর্শিনী,
বুকের ভেতরের কষ্টটা আজ আবার চাগাড় দিয়ে উঠেছে। ইচ্ছে করছে ছিঁড়ে খাই নিজের হৃদপিন্ড। কষ্ট পোড়া আস্তরণে নিজের মুখটা দেখে
নিজেই আৎকে উঠি। কি বিভৎস এই বেঁচে
থাকা!! আহা!! ঘেন্না ধরে গেছে। আমার
চোখের সামনে লাল নীল বেদনার পর্দা।
আজ হঠাৎ করেই খুব বেশি একা হয়ে বেঁচে
আছি প্রিয়া।
ইতি
তোমার কষ্টের মানুষ
প্রিয়া..
তোমাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখতে দেখতে স্বপ্নটাকেই
আমি যেন কবে স্বপ্ন করে ফেললাম।
এ স্বপ্ন তাই আর বাস্তবে পাবার ইচ্ছে হয়না।কিছু কিছু
জিনিস হয়তো স্বপ্নেই সুন্দর বলে
ভালো থাকবে হয়তোবা তবে আছো কিনা নিশ্চিতভাবে জানি না।
আমি ভালো আছি জেনে নাও।
জানালার ঠিক পাশেই সদ্য আমগাছে মুকুল
দেয়া দৃশ্যটায় চোখ পড়লেই দেখি হালকা সবুজাভাব
মুকুলগুলো খুব দ্রুতই সোনালী হয়ে গেছে।সময়টা একটু
তাড়াতাড়ি ই চলে যাচ্ছে মনে হয়।
শীতকাল টা ও শেষ হয়ে বসন্ত এসে গেছে কয়েকটা দিন
হলো।। তবুও শেষরাতে কম্বলটা গায়ে দিতেই হয়।
হালকা বৃষ্টিতে শীতশীত করলে গোসল
করবো নাকি করবো না ভাবতে ভাবতেই বিকেল
গড়িয়ে সন্ধ্যা হয়ে যায়। গোসল আর করা হয়না।
দ্রুততার সময়….
দ্রুততার সময়….এবং
ব্যাস্ততার সময়
প্রায় ভাবি হুট করে তোমার প্রেমে পড়ার সময়টা ও খুব
দ্রুত ছিল। অথছ ব্যাস্ততার দোহাই দিয়ে ভুলতে চাইবার
সময়টা কেন জানি বের করতেই পারছিনা।
মাঝেমাঝে আনমনেই কল্পনায় তাই তোমাকে প্রশ্ন করি
“আচ্ছা তুমি কি জানো তুমি এ ছেলেটার চোখের প্রথম
ও শেষ অভিমানী?? “”
যদি জানো তবে খোলা চোখে কখনো আকাশ রেখ
আমার চোখে। দেখবে একটুকরো মেঘ সবসময় তোমার জন্য
তোলা আছে তোমাকে পাবার
সুখে কিংবা না পাবার অসুখে
ইতি…
আমি
ভালোবাসার প্রেম পত্র :
প্রিয়া নিঝুম ,
পত্রের শুরুতে আমার অর্ধ
শুকিয়ে যাওয়া ভালবাসার প্রতিক
লাল গুলাপের শুভেচ্ছা নিও। এই
ভেবে মাথার চুল ছিড়ার দরকার নাই
যে ফুলটা অর্ধ শুকাইলো কেমনে!
আসলে সেই সকাল
থেকে ফুলটা নিয়ে তোমায় পত্র
লিখছি। বাই
দ্যা ওয়ে তোমাকে আমি অন্নেক
ভালবাসি। শাহজাহানের থেকেও
বেশী! শাহজাহান মমতাজের জন্য
আগ্রায় তাজমহল বানাইছে, কিন্তু
বেটা বুঝবার পারে নাই ঐ
তাজমহলের সামনে গিয়া একদিন
মানুষ চাপা মাইরা অন্য
মাইয়্যারে প্রপোজ করবো।
আমি সেই সুযোগ কাউরেই দিমুনা।
আমি আমার হৃদয়ে নিঝুমমহল বানাইমু।
সেইটা তুমি ছাড়া আর কেউ
দেখবো না। ব্যাটা এত্ত পয়সা খরচ
কইরা একটা বাড়ি বানাইলো তাও
ঘড় নাই। এমনকি ওখানে থাকার কোন
জায়গা ও নাই। জাস্ট দুইটা কবর
ছাড়া। আরে বলতো কবর
দিয়া কি করবো যদি দুনিয়ায়ই
তোমার পাশে না থাকলাম? তাই
আমি চিন্তা করছি আমার
নিঝুমমহলে তিনটা ব্যাডরুম,
একটা কিচেন, দুইটা টয়লেট একটায়
হাইকমুড আর একটায় ফ্ল্যাট কমুড বসান,
একটা বাথরুম, একটা ডায়নিং রুম,
একটা সিটিন রুম থাকবে।
সাথে একটি সুইমিংপুলও থাকবে।
তিনটা ব্যাডরুমের
একটাতে তুমি আমি,
একটাতে আমাদের একটামাত্র
রাজকন্যা আর
একটাতে থাকবে আমাদের গ্যাস্ট।
লেটস কাম টু দ্যা মেইন পয়েন্ট, এতদিন
ধরে তোমাকে ভালবাসি কিন্তু মুখ
ফুটে আজো বলতে পারিনি। তোমার
ফেসবুক ওয়ালে ঘুড়ে এসেছি কিন্তু
সামান্য আই লাভ ইউ বলতে পারনি।
তাই আজ এই পত্র লিখলাম। আমার
ভালবাসা গ্রহণ করো প্রিয়তমা।
আমি সত্যি তোমায় অনেক
ভালবাসি।
ইতি
তোমার পেয়ার লাল
অসাধারণ লেখা গুলো। ধন্যবাদ
খুব সুন্দর প্রেম পত্র গুলি। আমি প্রায়ই পড়ি। ধন্যবাদ