ময়না পাখির ছবি ও চাতক পাখির ছবি

ময়না পাখির ছবি ও চাতক পাখির ছবি দেয়া হলো । ফ্রি তে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন । ভালো লাগলে অবশ্যই শেয়ার  করবেন । ফেসবুকে আমাদের সাইটের লিংক টা শেয়ার করার অনুরোধ করা হলো ।

ময়না পাখির ছবি

ময়না পাখির ছবি

ময়না পাখির পিক

ময়না পাখির ফটো

দেশী পাখি

ময়না পাখি

এছাড়াও কিছু পাখি রয়েছে যারা হিংস্র প্রকৃতির। যেমন ঈগল, চিল, কাক ইত্যাদি। এর বিভিন্ন পালিত পশু পাখির বাচ্চা খেয়ে ফেলে। কিন্তু এর পাশাপাশি এরা বিভিন্ন বিষাক্ত সাপ, ইদুর ইত্যাদিও শিকার করে। যার ফলে এসকল প্রানঘাতি জীব হতে মানুষ রক্ষা পাচ্ছে। পাখিরা বিভিন্ন বিষাক্ত কীটপতঙ্গ যেমন বিচ্ছু পোকে, বিভিন্ন বিষাক্ত পিপড়া, আরশোলা ইত্যাদি মেরে ফেলে এদের উপদ্রপ হতে মানুষকে রক্ষা করে।

পাখির আবাস স্থল হলো বন। আমাদের দেশে বন জঙ্গলেও প্রচুর পরিমাণ পাখি দেখা যায়। তবে বন উজাড় করে ফেলার কারনে পাখির আবাসস্থল যেমন নষ্ট হচ্ছে সেই সাথে পাখির পরিমান ও দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ কারনে পাখিদের বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করতে হলে বন উজাড় করা হতে বিরত থাকতে হবে। বনভূমি বৃদ্ধিতে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে এবং পাখির জন্য অভয়ারণ্য গড়ে তুলতে হবে।

Read More  শালিক পাখির ছবি

চাতক পাখির ছবি

চাতক পাখির ছবি

চাতক পাখি

চাতক পাখির ছবি ১

পাখি প্রকৃতির সৌন্দর্য বহুগুণ বাড়িয়ে তুলেছে। পাখি ভালোবাসেন না এমন মানুষ খুজে পাওয়া দুষ্কর। আবার কারো কারো রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির পাখি পালন করার শখ। মূলত তাদের এই শখের সূত্রপাত হয় পাখির প্রতি তাদের অকৃত্রিম ভালোবাসার থেকে। কিন্তু প্রতিটি প্রানিরই স্বাধীনতার অধিকার রয়েছে। এ কারনেই পাখিকে খাঁচায় বন্দী করে না রেখে মুক্ত আকাশে বিচরণ করতে দিতে হবে। পাতি ময়না

কিন্তু কিছু অসাধু মানুষের কারনে পাখিরাও আর নিরাপদ নেই। সরকার পাখি নিধন বন্ধ করতে বিভিন্ন ধরনের আইন প্রনয়ণ করছে। রয়েছে কঠোর শাস্তির বিধানও। অবৈধ ভাবে পাখি শিকার করা এবং বিক্রির করার জন্য রয়েছে জরিমানা এবং জেল সহ বিভিন্ন কঠোর শাস্তির বিধান। তবুও তারা এই দেশের আইনকে অমান্য করে। এবং শুধুমাত্র তারা বিক্রির উদ্দেশ্যে প্রকৃতির এই অমূল্য সম্পদ পাখিদের মেরে ফেলছে। তারা কিছু টাকার লোভে এদেরকে ধরে অবৈধ ভাবে বিক্রি করছে। এবং আমাদের মতোই কিছু মানুষ এই পাখি ক্রয় করছে। এ কারনে আমরা যারা পাখি শিকার করি এবং পাখি ক্রয় বিক্রয়ের সাথে জড়িত তাদের সচেতন হতে হবে। পাশাপাশি সকলকে পাখির প্রয়োজনীয়তা এবং উপকারিতা সম্পর্কে সচেতন করতে হবে। পাশাপাশি কাওকে এহেন ঘৃণ্য ও অবৈধ কাজ হতে বাধা প্রদান করতে হবে। এবং প্রয়োজনে আইনের সহায়তা গ্রহণ করতে হবে।

1 Comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *