সূর্যাস্ত নিয়ে উক্তি সূর্যাস্তের ক্যাপশন সূর্য ডোবা ডুবন্ত সূর্য শেষ বিকেলের স্ট্যাটাস ( Bangla quotes and status about sunset ) গোধূলি বেলা ইত্যাদি আমাদের আজকের লেখার বিষয় । লেখা গুলো অনেক সুন্দর । আশা করি পড়ে অনেক ভালো লাগবে ।
সূর্যাস্ত নিয়ে উক্তি :
১. সূর্য যখন পশ্চিমে ছুটবে, গোধূলির আলো যখন ফুটবে, আমি তখন এক কাপ চা হাতে দাঁড়িয়ে রব তোমারই প্রতীক্ষায়।
২. সূর্যাস্তের সময়কার ক্ষণিক লাল আলোকে সাক্ষী রেখে বলছি- “ভালোবাসি তোমায়।”
৩. সূর্য অস্ত যাওয়ার বেলায় এসো তুমি প্রিয়!
৪. আমি সূর্যের মতো নই, যে দিনশেষে অস্ত যায়।
৫. দুপুরের সেই কাঠফাঁটা বিকিরণের চাইতে সূর্যাস্তের ওই লাল আভাই উত্তম।
৬. আমি সূর্যকে সাক্ষ্য দিয়ে কোনো কথা বলব না। কারণ, ওতো একসময় অস্ত যায়।
৭. সূর্যাস্তের সময়টাকে আঁকড়ে ধরে বেঁচো।
৮. আকাশের ওই সূর্যটা পশ্চিমে হেলে পড়লে, ক্ষণিক আলো পাওয়ার আশায় তোমার দুয়ারে কড়া নারি। ফিরিয়ে তখন দিয়োনা গো আমায় তুমি সখী।
৯. গোধূলি লগ্নে সূর্যের ছন্দপতন হয়ে যায়।
১০. সূর্য ডোবার সময়টা যে আমার বড্ড প্রিয়। তখন তোমার যা খুশি চেয়ো। কভু ফিরাবো না কো তোমায়।
১১. সূর্য যে একটা সময় পর অস্ত যায়, এইটা তোমায় মেনে নিতে হবে গো সখী। সূর্যের স্পর্শে ভুলে থাকলে চলবে না কো।
১২. সূর্য অস্ত যাওয়ার পর তার সব কারিশমা
নিভে ক্ষীণ হয়ে যায়।
১৩. গোধূলি লগ্নে সূর্যের মনে বুঝি ঘটা করে অভিমান জড়ো হয়। তাই তো পশ্চিমাকাশে অল্প অল্প করে ডুবে যেতে থাকে।
১৪. আমি সূর্যের মতন বেইমান নই যে খানিক বাদে নিভে যায়।
১৫. সূর্য তো তার নিয়মেই চলে। কখনো ওঠে, আবার কখনোবা ডুবে যায় বিভীষিকার গহীনে। এই নিয়ম ভাঙ্গার সাধ্যি আছে কারোর?
সূর্যাস্তের ক্যাপশন :
১৬. সূর্যের কিরণ থেমে গেলে পৃহিবী ও থমকে যায়। পৃথিবীর পাতায় তখন লেখা হয় “অন্ধকার” নামক একটি শব্দ। তাই তো সূর্যাস্ত কে এতো ঘৃণা করি।
১৭. সূর্যের হাসি তো তখনই থেমে যায়, যখন আস্তে আস্তে সে মনমরা হয়ে ডুবতে শুরু করে।
১৮. সূর্যের মতো তেজ দেখাতে যেয়োনা। অস্ত গেলেই তার তেজ ফুড়ুৎ হয়ে যায়।
১৯. সূর্যের সাথে কোনদিনও সাক্ষাত হলে আমি তাকে শুধু একটি কথা ই বলব। – “আর কখনো অস্ত যেয়ো না।”
২০. সূর্য যে একসময় অস্ত যাবে- এটাই তো তার নিয়মে লেখা আছে। এই নিয়ম ভাঙ্গার শক্তি কারোর নেই, স্বয়ং সূর্যের ও না।
২১. সূর্য ডুবে গেলে পুরো দুনিয়ায় ই যেন ডুবে যায় নিকশ কালোর ভীড়ে।
২২. “সূর্যাস্ত” এক ভয়ানক শব্দ। একে ইহলোকের অভিধান কখনো ব্যাখ্যা করতে পারবে না।
২৩. সূর্যের কাছে একদিন একটা চিঠি পাঠাবো। সেখানে খুব করে লিখবো- “তুমি শুধু অস্ত যাও। তাই তোমার সাথে আমার আড়ি। পরদিন সকালে তুমি আবার আসলেও তখন আর তোমায় মুখ তুলে দেখবো নাকো।”
২৪. সূয্যিমামা, সূয্যিমামা অস্ত কেন যাও? তোমার উপর রাগ করেছি, বলবোনা কথা, যাও।
২৫. সূর্য যখন অস্ত যায়, তখন তোমার কথা খুব করে মনে পড়ে প্রিয়।
২৬. সূর্যের তীব্র রশ্মি থাকলেও তা একসময় ম্লান হয়ে যায়।
২৭. সূর্য! তোমার কীসের এতো অহঙ্কার? হ্যাঁ? তোমার ক্ষমতা একসময় গিয়ে তো ফিকেই হয়ে যায়।
২৮. সূর্যাস্ত নামলে পরে, মোমবাতি জ্বেলে এসো, মোর এই অগোছালো হৃদয় তটে।
২৯. সূর্যের একটা বড় দোষ আছে। সে তো অস্ত যায় ই, সাথে গোটা দুনিয়াকে অন্ধকার করে দিয়ে যায়।
৩০. সূর্য অস্ত গেলে তবেই তো আমরা জোনাক পোকার ঝিকমিক দেখতে পাবো।
এই সুন্দর আর মনোরম দৃশ্য কি আর আলোতে উপভোগ করা সম্ভব?
৩১. সূর্য, তুমি অস্ত গিয়ে গোটা দুনিয়াকে অন্ধকার করে দাও বলেই তো আমরা আলোর কদর বুঝি। তুমি অস্ত না গেলে সেই উপলব্ধি অর্জন কখনোই সম্ভব হতো না।