পাঞ্জাবি নিয়ে ক্যাপশন উক্তি কবিতা ছন্দ ও স্ট্যাটাস পাবেন এখানে । ছেলেদের ফ্যাশন হিসেবে যুগে যুগে অনেক কিছুই এসেছে আবার চলে গেছে । কিন্তু এই পাঞ্জাবি ফ্যাশন হয়ে আগে ছিলো এবং এখনো আছে । আশা করা যায়, এটা আগামিতেও থাকবে পুরুষের ফ্যাশন হিসেবে । তো আসুন তাহলে দেখে নেই কিছু ক্যাপশন ছন্দ কবিতা উক্তি ও কিছু কথা ।
পাঞ্জাবি নিয়ে ক্যাপশন উক্তি কবিতা :
১. হায় ! থাকতো যদি একটি লম্বা পাঞ্জাবি, আমিও খ্যাতি পেতাম মহাপণ্ডিতের।
– হুমায়ূন আজাদ
২. পাঞ্জাবিরা খুঁজছে নীল শাড়ি।
৩. আমি পরবো পাঞ্জাবি
তুই পরবি শাড়ী
তারপর পালাবো এই বাড়ি ছাড়ি।
৪. মনে পড়ে ছোটবেলার পাওয়া না পাওয়ার ঈদের কথা। পুরনো পাঞ্জাবি টেনেটুনে ঈদগাহে যাওয়ার স্মৃতি।
৬. পুরোনো পাঞ্জাবি গুলোর ভাঁজে মধ্যবিত্তের ঈদ আনন্দ গুলো চাপা পরে যায়।
আরো আছেঃ>>> শাড়ি নিয়ে উক্তি ও ক্যাপশন
৭. পাঞ্জাবি পড়া একটা ছেলে
মনে আঙ্গিনাতে
ধীর পায়েতে এক্কা দোক্কা খেলে।
৮. আজ হিমুরা হলুদ পাঞ্জাবি ছেড়ে জোব্বা পরে পথে নেমেছে সাজিদ হওয়ার জন্য৷
৯. শরতের কোনো এক পড়ন্ত বিকেলে তুমি আমি হাঁটছি
তোমার পরনে নীল আর আমার হলুদ পাঞ্জাবি।
১০.পাঞ্জাবি না থাকলে শাড়ীরা কখনোই এভাবে জিতে যেত না৷
১১. বাবার সাদা পাঞ্জাবিতে কাল কাজলের দাগ
মেয়ে তার আজ পরের ঘরে যাচ্ছে।
১২.এই শহরের হিমু নেই
হারিয়ে গেছে নীলপদ্ম
হারিয়ে গেছে নীল শাড়ী,
রয়ে গেছে সেই হলুদ পাঞ্জাবি
১৩. পাঞ্জাবির সুতোতে গন্ধ খুঁজে পাই বাঙালির,
রংতুলি দিয়ে রাঙাচ্ছি কিছু সময়ের স্মৃতিকে;
প্রকৃতির সবুজ ঝর্ণায় দেখা না মিললে খুঁজো,
আমায় কোনো এক অচেনা উপন্যাসের ইতিতে।
১৪.
হিমু অনেক কিছু করে
যেগুলো আমরা করতে চাই
কিন্তু করতে পারি না৷
শুধু হলুদ পাঞ্জাবি টা পড়তে পারি।
-হুমায়ূন আহমেদ
১৫.
ধূসর পাঞ্জাবিগুলো মেঘ নামায়
হঠাৎ ঝড় আসে আকাঙ্ক্ষায়
আমার পাঞ্জাবিগুলো বোতামহীন
নীল আকাশ ভিজে হল বর্ষাদিন।
১৬.
বাবাদের পাঞ্জাবি গুলো হয় ধুলোমাখা
কেউ তা জানে না কতটা দায়িত্ব সে ধুলোতে রাখা।
১৭.
শিল্পীরা পাঞ্জাবি পরতে ভালোবাসে
রাজনীতিবিদরাও পাঞ্জাবি পরে।
কর্পোরেট অফিসাররা পাঞ্জাবি পরেন না।
পাঞ্জাবি সবচেয়ে বেশি পরে কবিরা।
– শামসুর রাহমান
১৮.
সাজানো সাদা পাঞ্জাবি আর ব্লু জিন্সের উপহার
আমার জন্য –
নীল শাড়িতে গহীন ভালোবাসার সমাহার
শুধু তোমারই জন্য।
১৯.
প্রিয়তমা,
আমার পাঞ্জাবির পকেটের ভাঁজে থাকে
তোমার জন্য দু’একটা কবিতা।
তোমার মনের কোণেতে রেখো
আমার শুভ্র ছবিটা।
২০.
ক্ষয়িঞ্চু সান্ড্যাল কখনো শব্দ সৃষ্টি করে না
অন্ধকার রাত কোনো আলো দেয় না
সাদা পাঞ্জাবির দাগ কখনো ওঠে না।
অমবস্যায় চাঁদও দেখা দেয় না৷
২১.
হে বাসন্তী
তোমার জন্য জোনাকির আলো জমিয়েছি
পুরোনো পাঞ্জাবি গায়ে জরিয়েছি
হয়ত তোমার মনে পড়ে যাবে
একদিন আমিও ছিলাম।
তোমার পাশে কিংবা দূরে৷
২২.
রসিক দিলকা জ্বালা ওই
লাল কুর্তাওয়ালা
দিলি বড়ো জ্বালা রে পাঞ্জাবিওয়ালা
দিলি বড়ো জ্বালা রে পাঞ্জাবিওয়ালা
-আব্দুল গফুর হালী
২৩.
হলুদ পাঞ্জাবি পড়া হাস্যজ্জ্বল যুবকটিও
একদিন বৃদ্ধ হবে।
নীল শাড়ি গায়ে সুন্দরী মেয়েটার গালেও
একদিন বয়সের ভাঁজ আসবে।
সময় গড়িয়ে গেলে সন্ধ্যা আসে।
ছেলে মেয়ে দুটির ভালোবাসা কি ক্ষীণ হবে?
২৪.
আজ হলুদ পাঞ্জাবির বিরহে
ফুটেও ঝরে গেছে কদমের ফুল
পড়ে আছে শুধু খালি পায়ের চিহ্ন
থেমেছে বৃষ্টি, রপালি জোছনা, আবহে।
২৫.
কোনো এক জোছনা রাতে কাউকে কিছু না বলেই
আমি হিমু হয়ে যাব।
আকাশের মতো নীল না হয়ে
হিমালয়ের মতে উঁচু হবো।
হলুদ পাঞ্জাবির চেয়েও প্রিয় হয়েও
কখনো তোমার কাছে আসব না৷
২৬.
রূপা সেদিনও নীল শাড়িটা পরে
নিয়মানুযায়ী বারান্দায় এসে দাঁড়িয়ে ছিল।
হিমু দূর থেকে তাকে দেখে চলে গেল
কিন্তু রূপার হলুদ পাঞ্জাবিটা দেখা হল না৷
২৭.
হলুদ পাঞ্জাবির বিপরীতে নীল শাড়ি থাকতে পারে
কিন্তু হলুদ পাঞ্জাবির হাতায় নীলপদ্ম থাকতে পারে না
সেই হাতা কখনো কারো হাত ধরতে পারে না
কারণ হিমুরা কারো হাত ধরে না৷
২৮.
মেয়েরা কি কখনো হিমু হতে পারবে?
হলুদ পাঞ্জাবির বদলে হলুদ শাড়ি পরে
গুলশান থেকে বারিধারার রাস্তায় হেঁটে যাবে?
হিমুর গোপন সুত্র কার খাতায় লেখা আছে?