Hello dear friends, today i am going to share some amazing bangla dhadha with all of you. These bangla dadha is collected from many trusted sources. I think you will love these all bangla dhadha.
Bangla Dhadha / মজার ধাঁধা :
চারি দিকে কাঁটা বেত মাথায় মুকুট খান সাহেব।
উত্তরঃ আনারস।
সুখাদ্য মোটেও না তবু লোকে খায় হুমড়ি খেয়ে অসর্তকে পড়ি এ ধরায় বৃদ্ধরা খায় যদি, করে হায় হায় যুবকে খেলে পরে লাজে মরে যায়।
উত্তরঃ আছার।
ওপার থেকে এলো বুড়ি সাদা কাপড় পরে মহানন্দে বসল খেতে ঘাড় নেড়ে নেড়ে।
উত্তরঃ বক।
কোন দেশ ঝোলে গাছে কোন দেশ বাজে কোন দেশ বলো দেখি তেল ঘিতে ভাজে।
উত্তরঃ মরিচ, কাশী, পুরী।
চৌদ্দ পুরুষ ডাকছে ‘মামা’ আমিও তাই ডাকি সকলেরই মামা তিনি নাম তার কি জানি?
উত্তরঃ চাঁদ-সূর্য।
কোন ফলের বীজ নাই বল দেখি দাদা বলতে যদি না পারো তো বুঝবো তুমি হাঁদা।
উত্তরঃ নারিকেল।
এ হে হে হে হে তোমার গা ছুঁয়ে গেল কে? বুজতে পারলে বলুন কে সে?
উত্তরঃ বাতাস।
পানির জন্তু নয় তবুও পানিতেই বাস করে হাত নেই পা নেই তবু সাঁতার কাটে।
উত্তরঃ নৌকা।
তিন অক্ষরে নাম যার সবার ঘরে রয় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে সর্ব লোকে খায়। পেট তার কেটে দিলে মধুর গান গায় শেষ অক্ষর বাদ দিলে খুব কামরায়
উত্তরঃ বিছানা।
বলুনতো এমন কোন সে বস্তু পৃথিবীতে নেই তোমার আমার মুখের কথায় তবু আছে সে-ই।
উত্তরঃ ঘোড়ার ডিম।
দু’অক্ষরে নাম তার বহু লোকে খায় শেষের অক্ষর বাদ দিলে হেঁটে চলে যায়।
উত্তরঃ পান।
তিন অক্ষরে নাম ব্যঞ্জনে দেয় তাহার প্রভাবে আহা, স্বাদ ভালো হয়। মাথা কেটে গেলে সে যে গণ্য হবে কাঠি পেট কেটে ময়লা সে, নয় পরিপাটি।
উত্তরঃ মশলা।
দু’অক্ষরে নাম লজ্জা নিবারণী প্রথম অক্ষর বাদ দিলে হয় আমার জননী শেষের অক্ষর বাদ দিলে ভাশুর ঘরণী।
উত্তরঃ জামা।
কৃষ্ণবর্ণ তণুখান গুটি ছয় পা চুপচাপ রক্ত খায় নাহি কাটে রা।
উত্তরঃ উকুন।
প্রাণ নেই বন্ধু নয়, চলে সাথে সাথে আলো পেলে তবে চলে দিনে কিংবা রাতে।
উত্তরঃ ছায়া।
তিন অক্ষরে নাম তার প্রতি ঘরে পাবে অধ্যক্ষর বাদ দিলে বৎসর বুঝাবে মধ্য অক্ষর গেলে সবার ক্ষতি করে শেষের অক্ষর গেলে সবাই অবস্থান করে।
উত্তরঃ বাসন।
দুই অক্ষরের নাম যার সব যায়গায় রায় প্রথম অক্ষর বাদ দিলে খাবার জিনিস হয়, শেষের অক্ষর বাদ দিলে আপনজন হয়।
উত্তরঃ মাটি।
তিন অক্ষরে নাম তার মেয়েরা গায়ে মাখে প্রথম অক্ষর বাদ দিলে গাছ বেয়ে উঠে মাঝের অক্ষর বাদ দিলে গাছে ফলে থাকে। শেষের অক্ষর বাদ দিলে হাঁটার পথ থাকে।
উত্তরঃ আলতা।
বলতে পার কোন সে দেশ সূর্য উঠে না কোন সে দেশে জলও নাই মানুষ থাকে না।
উত্তরঃ সন্দেশ।
তিন অক্ষর নাম, বাঙ্গালীরা খায় মাঝের অক্ষর গেলেও একই জিনিস হয়, প্রথম অক্ষর বাদ দিলে শীত পোশাক হয় শেষের অক্ষর বাদ দিলে চীনের খাদ্য হয়।
উত্তরঃ চাউল।
আরো কিছু নতুন বাংলা ধাঁধাঃ
Read here some more bangla dhadha for you. We have collected only best and new dhadha only. So you can share these dhadha with your friend and also others.
আম নয়, জাম নয়, গাছে নাহি ফলে তবু সবাই তারে ফল নাম বলে।
উত্তরঃ পরীক্ষার ফল।
হাত নাই, পা নাই, এ কেমন রসিক নাগর আনায়েসে পার হয় নদী কিংবা সাগর।
উত্তরঃ নৌকা/জাহাজ।
মাথা ছোঁটে ‘ছিল’ তার পেট কাটা ‘মিল’ গোটা নিয়ে হেঁটে হেঁটে খোলে পায়ের খিল।
উত্তরঃ মিছিল।
পেটটা ফেলে অল্প পেলে পা গেলে পাও যন্ত্র তিন অক্ষরে সবটা লেখায় এমন ষড়যন্ত্র।
উত্তরঃ কলম।
শুরুতে বারণ কর মাথা ছাড়া চলতে বল দু’অক্ষরে সব মিলিয়ে থামবো কোথায় সময়টা বল।
উত্তরঃ নাচ।
মাথা কাটলে যেটুকু পেলে পেট কাটলেও তাই তিন অক্ষরে রাতের বেলা পাহাড়া দিয়ে যাই।
উত্তরঃ কুকুর।
রান্না করতে লাগে এটা পেট কাটলে অন্য কাটলে মাথা নেই দোষ, তিন অক্ষরে গণ্য।
উত্তরঃ আগুন।
ওড়ে তবু পাখি নয় নামখানি কী তার চোখ নেই তাই কানে শুনেই খোঁজে বাহির-দ্বার।
উত্তরঃ বাঁদুর।
কচুরও হয়, কানেরও হয় কোন সে জিনিসটি উলটে পাবে শষ্যদানা নামটি বল কী?
উত্তরঃ লতি।
বলেনতো একজন নারী কি করে ৩০ দিন না ঘুমিয়ে কাটাতে পারে?
উত্তরঃ রাতে ঘুমিয়ে।
বলেনতো নেপোলিয়ান কোন যুদ্ধে মারা গিয়েছিল।
উত্তরঃ তার জীবনের শেষ যুদ্ধে।
বলেনতো বিশ্বের সমস্ত দেশের স্বাধীনতার সাক্ষর কোথায় হয়েছিল?
উত্তরঃ চুক্তি পত্রের শেষ পাতার নিচের অংশে।
১০ জন মানুষ ১০ ঘন্টায় ইট দিয়ে একটি দেয়াল তৈরি করল, ঐ দেয়ালটি চার জন মানুষের তৈরি করতে কত সময় লাগবে?
উত্তরঃ কোন সময়ই লাগবে না, কারণ দেয়ালটি অলরেডি তৈরি আছে।
How Can you lift an elephant with one hand?
উত্তরঃ You can never find an elephant that has one hand.
একটি অর্ধেক আপেল দেখতে ঠিক কিসের মত?
উত্তরঃ ঠিক একেবারে আপেলের বাকি অর্ধেকের মত….।
ব্রেকফাস্টে আপনি কি কখনো খেতে পারবেন না?
উত্তরঃ লাঞ্চ এবং ডিনার।
যদি আপনার এক হাতে তিনটি আপেল ও চারটি কমলা এবং অপর হাতে চারটি আপেল ও তিনটি কমলা থাকে তবে কি বুঝতে হবে?
উত্তরঃ বুঝতে হবে আপনার হাত অনেক বড়।
কি করে একটি কাচা ডিমকে না ভেংগে কংক্রিটের ফ্লোরে ফেলতে পারবেন?
উত্তরঃ আপনি যে ভাবে ইচ্ছে ফেলতে পারেন, কেননা ডিম যেভাবেই পরুক কংক্রিটের ফ্লোর কখনো ভাংবে না।
সুপারম্যান খ্যাত অভিনেতা ক্রিস্টোফার রীভকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল -সুপারম্যান আর জেন্টেলম্যান এর মধ্যে পার্থক্য কি?
উত্তরঃ তিনি গম্ভীর মুখে উত্তর দিলেন- সহজ পার্থক্য। জেন্টেলম্যানরা আন্ডারঅয়্যার পরে প্যান্টের নিচে আর সুপারম্যান পরে ওপরে।
কোন প্রানীর বুদ্ধি সবচেয়ে উঁচুতে ?
উত্তরঃ জিরাফ।
অষ্ট্রেলিয়া আবিষ্কারের আগে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় দ্বীপ কোনটি ছিল?
উত্তরঃ অস্ট্রেলিয়া।
মানুষ রাতে কেন বিছানায় যায়?
উত্তরঃ কারন রাতে বিছানা তার কাছে আসে না।
বাংলা ধাঁধা উত্তর সহঃ
(১) এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই দুম দুমিয়ে আছাড় খাই।
উত্তরঃ ঝাঁটা।
(২) সর্প বটে তার চারটি পা ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?
উত্তরঃ গুই-সাপ।
(৩) জনম গেল দুখে বুকে আবার আগুন দিয়ে থাকো অনেক সুখে।
উত্তরঃ হুঁকো।
(৪) কাল আমাকে মেরে ছিলে সয়ে ছিলাম আমি, আজ আমায় মারো দেখি কেমন বেটা তুমি।
উত্তরঃ মাটির হাড়ি।
(৫) আমার মা যখন যায় তোমার মার পাশে , দুই মা হারিয়ে যায় নানার পুত্র হয় শেষে।
উত্তরঃ মামা।
(৬) দুধ দিয়া ফুল সাজে , খাইতে অনেক মিঠা লাগে।
উত্তরঃ সন্দেশ।
(৭) কম দিলে যায় না খাওয়া বেশি দিলে বিষ , মা বলেছে, বুঝে শুনে তার পরেতে দিস।
উত্তরঃ লবণ।
(৮) চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয় আস্ত মানুষ গিলে।
উত্তরঃ পালকি।
(৯) যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।
উত্তরঃ বাদুর।
(১০) ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড় ঢাক গুড় গুড় করে বলপুরেতে আগুন লেগেছে কেউ না নিভাতে পারে।
উত্তরঃ সূর্য।
(১১) হাত দিলে বন্ধ করে সূর্যদোয়ে খোলে ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার মুখ নাহি তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
(১২) সাগর থেকে জন্ম নিয়ে আকাশে করে বাস মায়ের কোলে ফিরে যেতে জীবন হয় লাশ।
উত্তরঃ মেঘ।
(১৩) এই দেখি এই নাই তার আগে আগুন নাই।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
(১৪) চক থেকে এলো সাহেব কোট-প্যান্ট পরে কোট-প্যান্ট খোলার পরে চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
(১৫) তি অক্ষরে নাম তার অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে জিনিস রাখা যায়।
উত্তরঃ তামাক।
(১৬) তেল চুকচুক পাতা ফলের ওপর কাঁটা পাকলে হয় মধুর মতো বিচি গোটা গোটা।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
(১৭) তিনটি র্বণে নামটি তার, রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ হয় যে আরেক ফল।
উত্তরঃ কমলা।
(১৮) কাঁচা খাও, পাকা খাও খাইতে রড় মিষ্টি আমি যদি খাইতে বলি চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।
উত্তরঃ কলা।
(১৯) উত্তরে চিলের বাসা কোন গাছের ফল কাঁচা।
উত্তরঃ পেস্তাগাছ।
(২০) জলে জন্ম ঘরে বাস, জলেতে পড়লে সর্বনাশ।
উত্তরঃ লবণ।
(২১) বন থেকে বেরুল টিয়ে সোনার টোপর মাথায় দিয়ে।
উত্তরঃ আনারস।
(২২) ঘরের মইধ্যে ঘর নাচে কনে-বর।
উত্তরঃ মশারি
নতুন বাংলা ধাধাঃ
(২৩) আল বেয়ে যায় সাপ ফিরে ফিরে চায় বাপ।
উত্তরঃ সুঁই-সুতো।
(২৪) রাজা-মন্ত্র্রি-সৈন্য মিলে নৌকা চড়ে যুদ্ধে যায় জীবন তো দূরের কথা, ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই কুপকাত।
উত্তরঃ দাবা খেলা।
(২৫) বলো সে কী ফল খেতে বড় বেশ- কলজের মধ্যে থোকা থোকা কমলা বুড়ির কেশ।
উত্তরঃ।
Read more:>>> হাসির ধাঁধা
(২৬) মানুষ নয় প্রাণীও নয় পিছে পিছে ঘোরে লাথি দিলে সেও যে লাথি দেয় জোড়ে।
উত্তরঃ ছায়া।
(২৭) হাতি নয় ঘোড়া নয়, মোটা মোটা পা তরু নয়, লতা নয়, ফুলে ভরা গা।
উত্তরঃ পালঙ্ক।
(২৮) তিন অক্ষরের নাম তার বাংলাদেশে নাই প্রথম অক্ষর বাদ দিলে অনেক লোকে খায়।
উত্তরঃ জাপান।
(২৯) অলি অলি পাখিগুলি গলি গলি যায়, সর্ব অঙ্গ ছেড়ে দিয়ে চোখ খুবলে খায়।
উত্তরঃ ধোঁয়া।
(৩০) উড়তে পাখি উনুর ঝুনুর বসতে পাখি ধন্দা আহার করতে যায় পাখি হাত থাকে তার বান্ধা।
উত্তরঃ জাল।
(৩১) হাতে আছে, হাতে নাই হাত বাড়ালে পাবি কই।
উত্তরঃ কনুই।
(৩২) চাই নাকো তবু খাই বেশি খেলে মারা যাই।
উত্তরঃ পিটুনি।
(৩৩) দুই অক্ষরের নাম যার প্রসিদ্ধ একটি গাছ নামটি উল্টে দিলে পুঁতি চারাগাছ।
উত্তরঃ বটগাছ।
(৩৪) সকলের শিরে ধরে নাহি ধরে কেশে হাত নাই, পা নাই বলো ধরে কে সে?
উত্তরঃ মাথাধরা।
(৩৫) সবকিছুই সে পাড়ি দিয়ে যায় নদীর পাড়ে গেলে অমনি থেমে যায়।
উত্তরঃ রাস্তা।
(৩৬) গায়েতে কন্টকাবৃত সজারু সে নয় মানুষে পেলে গন্ধ তখনি ছেদ হয়।
উত্তরঃ কাঠাল।
(৩৭) আহার্য নয় তবু খায় সর্বজন, অনিচ্ছাতে বাধ্য হয়, করিতে ভক্ষণ।
উত্তরঃ আছাড়।
(৩৮) জলে রই স্থলে রই জল বিনা কিছু নয়।
উত্তরঃ বরফ।
(৩৯) লাল বরণ, ছয় চরণ, পেট কাটলে হাঁটে, মূর্খ লোকে বলবে কিসে পন্ডিতের শির ফাটে।
উত্তরঃ ডাস পিঁপড়া।
(৪০) তিন বীর রারো শির বত্রিশ লোচন, ভূমিতে পড়িয়া বীর করে মহারণ।
উত্তরঃ পাশার ঘুঁটি
(৪১) ভন্ ভন্ করে তবু ভোমরা নয় গলায় পৈতা তার বামুন তবু যে নয়।
উত্তরঃ।
(৪২) কাঁটা ভরা অঙ্গ তার, সুদীর্ঘ আকার প্রাণ আছে, শিরে কেশের সম্ভার জিহবার আগে মধু, বিন্দু বিন্দু ঝরে জুড়ায় রসনাখানি, পান করে তারে।
উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।
(৪৩) একটুখানি ঘরে চুনকাম করে
উত্তরঃ ডিম।
(৪৪) ভয়ঙ্কর পথিক সে সকলে যে ডরায় খানিক পরে কাঁদিয়া সাগর সে ভাসায়।
উত্তরঃ বৃষ্টি।
বাংলা ধাঁধা কালেকশনঃ
(৪৫) একটুখানি পুষ্পরিনী টলমল করে, একটুখানি কুটা পাড়লে সর্বনাশ করে।
উত্তরঃ চোখ।
(৪৬) আাঁধার পুকুর, গড়ান মাঠ, বত্রিশ কলাগাছ, একখানি পাট।
উত্তরঃ দাঁত ও জিহবা।
(৪৭) ছোট ছোট গাছখানি তার কত ফল ধরে একটা যদি খায় তবে আহা-উহু করে।
উত্তরঃ বোম্বাই মরিচ।
(৪৮) আমারও নাই, তোমারও নাই, আমরা কে তা বোঝ নাই
উত্তরঃ মানুষ।
(৪৯) হাত পা তার ইটের সমান অতি পুরু ছাল, পেটে দিলে তাকে বাড়ে অনেক মান
উত্তরঃ গম গাছ।
(৫০) এই পাড়ে খাগড়া ওই পাড়ে খাগড়া কখনও মিলেমিশে কখনও বা ঝগড়া
উত্তরঃ চোখের পাতা।
(৫১) আট পা আঠারো হাঁটু জাল ফেলিয়া মরা ঠেঁটু শুকনায় ফেলিয়া জাল গাছে উঠিয়া নিল ফাল
উত্তরঃ মাকড়শা।
(৫২) বিনা দুধে হইছে দই এমন কুমার পাব কই।
উত্তরঃ চুন।
(৫৩) লাঠির মত গাছে সোনার ফল নাচে।
উত্তরঃ ভুট্টা গাছ।
(৫৪) একই মায়ের সন্তান মোরা আমি তাকে ভাই বলি সে আমায় বলে না ভাই বলুনতো কি সম্পর্ক তাই।
উত্তরঃ ভাইবোন।
(৫৫) উঠান ঠন ঠন, বাড়িতে নাই খাই বস্তুর বাকল নাই।
উত্তরঃ লবণ।
(৫৬) এ পাড়ে বুড়ি মরল ও পারে গন্ধ ছাড়ল।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
(৫৭) ঝাপাট জঙ্গল খেকে বের হলো সাপ ডিম পাড়ে কাপ কাপ।
উত্তরঃ বেতফুল।
(৫৮) থাল ঝনঝন, থাল ঝনঝন থাল নিল চোরে, বৃন্দাবনে লাগলো আগুন কে নিভাইতে পারে।
উত্তরঃ রোদ।
(৫৯) বৃক্ষ এক হইছে যে মাঠের উপর ডালে ডালে পুষ্প তার, ফুটিছে বিস্তর যৌবনকালেতে তারে সর্বলোকে খায়, হেমন্তে জন্ম তার, বসন্তে মরে যায়।
উত্তরঃ সরিষা ফুল।
(৬০) এই দেখলাম এই নাই কী বলব সবই রাজার ঠাঁয়।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
(৬১) উপর থেকে পরলো বুড়ি হাত-পা তার আঠার কুঁড়ি।
উত্তরঃ কেল্লা।
(৬২) দুই অক্ষরে নাম যায় সবদেশেতে রয় সর্বদেশেই তার সুনাম দুর্নাম স্বাক্ষ্য হয়ে রয়।
উত্তরঃ নদী।
(৬৩) এক না জামিরের গাছ টোকা দিলে পরে রস।
উত্তরঃ চোখ।
(৬৪) এমন একটি ফুল যে হয় উল্টা-পাল্টা যা-ই করি একই নাম হয়।
উত্তরঃ লিলি ফুল।
(৬৫) একটু খানি গাছে রাঙ্গা বউটি নাচে।
উত্তরঃ পাকা মরিচ।
(৬৬) জমিন থেকে বেরুল টিয়ে লাল টুপি মাথায় দিয়ে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
উত্তর সহ বাংলা ধাধাঃ
(৬৭) ঝাড়ের থেকে এলো খোজা পিছনে লাঠি, মাথায় বোঝা।
উত্তরঃ আনারস।।
(৬৮) আল্লাহর কি কুদরত লাঠির মাঝে শরবত।
উত্তরঃ আখ।
(৬৯) রাজার বাড়ির ছুড়ি এক বিয়ানেই বুড়ি।
উত্তরঃ কলাগাছ।
(৭০) আকাশে টিরিবিরি চৌড়ালে বাসা আহারে খাইলো ছা এ কেমন তামাশা।
উত্তরঃ বাজপাখি।
(৭১) আকাশের সমান দড়া বিনি কুমারের হাঁড়া বিনি কুমারের দই এমন গয়না কই।
উত্তরঃ ডাব।
(৭২) পাতাটি ঢোলা, ফলটি কুঁজো হয় তাতে দেবতার পূজো।
উত্তরঃ কলা।
(৭৩) খড়িতে জড়াজড়ি, ফলে অধিবাস ফুল নাই ফল নাই, ধরে বারো মাস।
উত্তরঃ পান।
(৭৪) হরি হরি দন্ড, ছিরি ছিরি পাত, মাণিক দন্ড, য়োলখানি হাত।
উত্তরঃ সুপারী গাছ।
(৭৫) উঠান ঠন্ ঠন্ বৈঠক মাটি মা গর্ভবতী, পুতে ধরছে ছাতি।
উত্তরঃ সুপারী গাছ।
(৭৬) এ পাড় মালসা, ও পাড় মালসা মধ্যখানে লাল তামসা।
উত্তরঃ মসুরডাল।
(৭৭) এক গাছে তিন তরকারী দাঁড়িয়ে আছে লালরিহারী।
উত্তরঃ সজনে।
(৭৮) হেতা দিলাম থান হয়ে গেল লতা ফুল নাই, ফল নাই সবই তার পাতা।
উত্তরঃ পান।
(৭৯) গা করে তার খসর মসর পাত করে তার ফেনী ফুল করে তার লাল তামাসা ফল করে কুস্তনি।
উত্তরঃ শিমূল।
(৮০) ছিটকিরি ছিটকিরি পাতা বত্রিশ ডালে বাঁকা দেখতে সুন্দর খাইতে মিষ্টি মাণিক মুক্তো করছে বৃষ্টি।
উত্তরঃ।
(৮১) কাঁচাতে যেই ফল সর্বজনে খায়, পাঁকলে সেই ফল গড়াগড়ি যায়।
উত্তরঃ ডুমুর।
(৮২) তলে মাটি উপরে মাটি তার মধ্যে সুন্দর বেটি।
উত্তরঃ হলুদ।
(৮৩) কুল কুল কুলেরি ভাদ্র মাসে ধুলোরি কাঁচায় পাকায় সবাই খায় নেংটো হয়ে হাটে যায়।
উত্তরঃ তেঁতুল।
(৮৪) রাজার বেটা রাম দাস খায় খোলা তার ফেলায় শাঁস।
উত্তরঃ চালতা।
(৮৫) ইকরের তলে তলে ভিকমতির ছানি, কোন দেশে দেখিয়াছ গাছের আগায় পানি।
উত্তরঃ নারিকেল।
(৮৬) হাতির দাঁত, কদম্বের পাত হয় শুধু ফুল খাও বসে মূল
উত্তরঃ মূলা।
(৮৭) এক থালা সুপারী গণিতে পারে কোন ব্যাপারী।
উত্তরঃ আকাশের তারা।
(৮৮) সফেদ শয্যা পড়ে আছে কেউ তাতে না শোয়, ভিতর থেকে খোলাম কুচি আঙিনাতে থোয়
উত্তরঃ সমুদ্র।
আরো কিছু বাংলা ধাঁধাঁঃ
এখানে আরো কিছু বাংলা ধাঁধা দেয়া হয়েছে আপনাদের জন্য । আশাকরি অনেক ভালো লাগবে এই বাংলা ধাঁধা গুলো । যদি ভালো লাগে আমাদেরকে নিচে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ।
(৮৯) সকালে চার পায়ে হাঁটে দুপুরে দুই পায়ে, সন্ধায় তিন পায়ে হাঁটে বলো তো কে যায়?
উত্তরঃ মানুষ।
(৯০) ইটে গুরুগুরু, বৈঠা নাগর বিনা বৈঠায় বায় সে সাগর।
উত্তরঃ কচ্ছপ।
(৯১) জ্বলছে তবু পুড়ছে না কোন সে প্রানী বলো তা।
উত্তরঃ জোনাকী।
(৯২) টুক্কা দিলে টাকাটা লাল শাকের ঐ ডাঁটাটা।
উত্তরঃ কেন্নো।
(৯৩) হাড়গোড় নেই কেবল মাসে। কালা কুচু জলে ভাসে।
উত্তরঃ জোঁক।
(৯৪) ছোট কালে লেজ হয় বড় কালে খসে বাঘের মত লাফ দেয় কুকেুরের মত বসে।
উত্তরঃ ব্যাঙ্গ।
(৯৫) নেই পা, চলছে চাকা তবু তারা দুই ভাই চলছে কেবল শব্দ নাহি কভু।
উত্তরঃ দিনরাত্রি।
(৯৬) একটুখানি জলে মাছ কিলবিল করে কারো বাবার সাধ্য নাই হাত দিয়ে তায় ধরে।
উত্তরঃ ফুটন্ত ভাত।
(৯৭) মেটো গোয়াল, কাঠের গাই বাঁছুর ছাড়াই দুধ পাই।
উত্তরঃ খেঁজুর গাছ।
(৯৮) দেয়াল আছে, ছাদও আছে এমন এক ঘর ভিতর তার প্রবেশ করার একটাও নেই দ্বার।
উত্তরঃ মশারি।
(৯৯) লেজ, মাথা, পাখা আছে পাখি তবুও নয়, ডানা তার মেলে দিয়ে উড়ে চলে যায়।
উত্তরঃ উড়োজাহাজ।
(১০০) সারা মাথায় পক্ক কেশ মাথার ঘিলু খেতে বেশ।
উত্তরঃ তালের আঁটি।
(১০১) লাল টুকটুক ছোটমামা গায়ে পরে অনেক জামা।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।।
(১০২) যমজ ভাই যায় আসে একবার গিয়ে না ফিরলে ধরেতে না প্রাণ থাকে।
উত্তরঃ শ্বাস-প্রশ্বাস।
(১০৩) ছোট্ট একটা ঘরে, পঞ্চাশ টুপি পরা সৈনিক বাস করে।
উত্তরঃ দেশলাই।
(১০৪) এরা বাপ বেটা ওরা বাপ বেটা আমতলা দিয়ে যায়, তিন খানা পাকা আম পেড়ে নিয়ে সমান ভাগেতে খায়।
উত্তরঃ বাপ-ছেলে-নাপিত।
(১০৫) কাঁচায় তুলতুলে পাকায় সিঁদূর যে না বলতে পারে সে ধেড়ে ইঁদুর।
উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি।
(১০৬) চার রূপসী চার রং মিলন হলে এক রং।
উত্তরঃ পান-চুন-খয়ের-সুপারী।
(১০৭) জন্ম দিয়ে মা কাহার ফেলিয়া পালালো, পাড়া প্রতিবেশী বুঝি তাহারে পালিলো।
উত্তরঃ কোকিল।
(১০৮) অষ্ট চরণ য়োল হাঁটু মাছ ধরতে যায় লাটু শুকনো ডাঙায় পেতে জাল শিকার ধরে চিরকাল।
উত্তরঃ মাকড়সা।
(১০৯) পিতার আদেশ পেয়ে কোন যোগীবরে জননীর মাথা কাটে ভুমিতলে পাড়ে কী তাহার নাম বল শাস্ত্রে আছে লেখা বলতে কি পারো তার নাম আছে শেখা।
উত্তরঃ পরশুরাম।
(১১০) মন দিয়ে শোনা সবে কালিদাসের ছন্দ হাজার দুয়ারী ঘরে স্বামী স্ত্রীতে বন্ধ।
উত্তরঃ মশারি।