আলতা নিয়ে ক্যাপশন কবিতা উক্তি স্ট্যাটাস ছন্দ কিছু কথা ও লেখা নিয়ে আমাদের আজকের পোস্ট । যুগ যুগ ধরে বাঙালি নারীদের সাজসজ্জার অন্যতম সরঞ্জাম হল আলতা। বিয়ে-শাদির অনুষ্ঠান, পূজা পার্বণ, বিজয় দিবস স্বাধীনতা দিবসের কিংবা অন্য যে কোন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে, কিংবা নৃত্য প্রতিযোগীতার আসরে হাত-পা আলতায় রাঙ্গানো ছাড়া সাজ অসম্পূর্ণ থেকে যায়। আমাদের এই আর্টিকেলটি আমরা সাজিয়েছি আলতা নিয়ে ক্যাপশন দিয়ে। আশাকরি ক্যাপশনগুলো আপনাদের ভালো লাগবে ।
আলতা নিয়ে ক্যাপশন কবিতা :
১. কার্নিশে আলতা মাখানো দিনেরা ঢলে পরে রাতে,
তারপরে রাত্রি জাগানো, বাকিটা তোমারই হাতে।।
২. তুমি আমায় ভুল বুঝনা, ভুল,
আমি তোমার খোঁপায় গোঁজা ফুল।
আমি তোমার নাকের নোলক নথ,
আলতা রাঙা নূপুর পায়ে এসো,
তাকিয়ে দেখো আমিই তোমার পথ।
৩. মেহেদী রাঙ্গা হাত, আলতা রাঙা পা, নুপুরের ঝনঝন শব্দ – বাঙ্গালী নারীর জন্য এটাই রাজকীয় সাজসজ্জা! প্রকৃত সৌন্দর্য ফুটিয়ে তুলতে এর চেয়ে বেশি আর কি দরকার?
৪. বিয়ের দিন কনের পায়ে আলতা পরানোর রীতি গ্রামবাংলায় চলে আসছে আবহমানকাল ধরে.. কিন্তু সে ঐতিহ্যের ধারা কতদিন অব্যাহত থাকে সেটাই দেখার বিষয়!
৫. বাস্তবতা হলো- কবিতা কিংবা উপন্যাসের মতো আমাদের দুধে-আলতা গায়ের রং নেই, গোলাপি রাঙা ঠোঁট নেই। বরং আমাদের আছে রোদে পোড়া মুখ, চোখের নিচে ডার্ক সার্কেল।
তবে আমাদের একটা জিনিস আছে, আত্মসম্মানবোধ, অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করার অদম্য সাহসিকতা। আমাদের আত্মবিশ্বাস আর ইচ্ছার অদম্যতাই আমাদের শক্তি!
৬. লাল বেনারসি জড়িয়ে,
আলতা রাঙা পায়ে গুটি গুটি এগিয়ে
রাঙা বউ অপেক্ষা করছে
ফুলের মালা গলায় পড়বে বলে।
৭. তাহারো চরণে আলতা মাখিয়া,
দরজার পাশে নীরবে দাঁড়াইয়া,
বলিল- কিগো শান্তার বাপ!
কাহার অপেক্ষায় আছেন গো বসিয়া?
আমি বলিলাম তাহারে-
হাত দুটো দাও মোর দিকে বাড়িয়া,
সব ফুল ছুঁয়ে দেখিনি আমি।
৮. আমি কৃষ্ণচূড়ার মতই ঝরে যাবো ঘাসে,
তুমি সেই শিশির ভেজা ঘাস আর আমাকে
পিষে যাবে আলতা রাঙ্গা নুপুর পরা পায়ে।
আমি সেই আর্থ্রোপোডা পুরুষ প্রজাতি,
মরতে মরতেও তোমাকে সুখী করে যাব!
৯. আজ গায়ে হলুদ…
পায়ে আলতা, হাতে মেহেদি
বিয়ের সাজে কন্যারে, সাজাও জলদি…
১০. লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা, রক্ত আলতা পায়
আমার চোখের জল মিশাইলা, নিলানা বিদায়
তুমি ফিরাও চাইলানা একবার, চইলা গেলা হায়
জানি আজ রাতে হইবা পরের, ভুলে যাও আমায়।